চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে জ্ঞান ব্যবস্থাপনা: বাংলাদেশের গ্রন্থাগারগুলোকে রূপান্তরিত করার একটি রোডম্যাপ - শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ গ্রন্থাগারিক ও তথ্যায়নবিদ সমিতি (বেলিড) এর আয়োজনে ৫ নভেম্বর ২০২২ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মুনির চৌধুরী মিলনায়তনে “চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে জ্ঞান ব্যবস্থাপনা: বাংলাদেশের গ্রন্থাগারগুলোকে রূপান্তরিত করার একটি রোডম্যাপ” শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বেলিডের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ হোচ্ছাম হায়দার চৌধুরীর সভাপতিত্ব ও মহাসচিব শশাঙ্ক কুমার সিংহের সঞ্চালনায় এ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. বেলায়েত হোসেন তালুকদার। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রোকনুজ্জামান। মূল প্রবন্ধকার বাংলাদেশের গ্রন্থাগারগুলোকে রূপান্তরিত করার প্রস্তাবিত একটি রোডম্যাপ তুলে ধরেন। মূল প্রবন্ধের ওপর বিস্তৃত আলোচনা করেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের বহিঃ সম্পদ বিভাগের পরিচালক (অব.) মো. আবু সাঈদ। এছাড়াও আলোচনা করেন ইউএনআইডিওর কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. জাকি উজ জামান। সভার প্রধান অতিথি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, অতিরিক্ত সচিব ( উন্নয়ন) মো. বেলায়েত হোসেন তালুকদার বলেন “চতুর্থ শিল্প বিপ্লব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি ও ভোকেশনাল শিক্ষা জরুরি”।
সভাপতির বক্তব্যে বেলিডের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ হোচ্ছাম হায়দার চৌধুরী বলেন, বেলিড থেকে নিয়মিত এ ধরনের সেমিনার, ওয়ার্কশপ এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উন্নত বিশ্বের পেশাজীবীদের মতো বাংলাদেশের পেশাজীবীদেরও কর্মক্ষমতা এবং দক্ষতা বাড়াতে সক্ষম হবো বলে আমারা বিশ্বাস করি। বেলিডের সহ-সভাপতি রেজিনা আক্তার অনুষ্ঠানের সমাপনী ও ধন্যবাদ বক্তব্য প্রদান করেন। সভায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চল ও প্রতিষ্ঠান থেকে প্রায় ৮০ জন পেশাজীবী অংশ নেন।
সভাপতির বক্তব্যে বেলিডের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ হোচ্ছাম হায়দার চৌধুরী বলেন, বেলিড থেকে নিয়মিত এ ধরনের সেমিনার, ওয়ার্কশপ এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উন্নত বিশ্বের পেশাজীবীদের মতো বাংলাদেশের পেশাজীবীদেরও কর্মক্ষমতা এবং দক্ষতা বাড়াতে সক্ষম হবো বলে আমারা বিশ্বাস করি। বেলিডের সহ-সভাপতি রেজিনা আক্তার অনুষ্ঠানের সমাপনী ও ধন্যবাদ বক্তব্য প্রদান করেন। সভায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চল ও প্রতিষ্ঠান থেকে প্রায় ৮০ জন পেশাজীবী অংশ নেন।